Skip to main content

Posts

The relevance of Neo-liberalism by drawing evidence from the current state of covid-19 pandemic in Bangladesh || Econometry

Neoliberalism is an economic and political ideology associated with laisezz-faire economic liberalism and free market capitalism. It is actually restatement of classical liberalism plus something else. In the modern capitalistic world many developed countries like UK, Netherlands follow neoliberalism.  So if we see what neoliberalism focuses, we find economic liberalization, privatization,deregulation, globalization, free trade, austerity, reductions in government spendings.         ‌ Neoliberalism was running very well until the corona virus rises . We find a changed world in this corona pandemic situation.  Empty streets, closed shops, clear skies such unusual scenario all over the world. The news about economy is alarming and the situation has triggered the economic contraction in the history of capitalism. If  we look at the situation of our country, we find thousands of workers became unemployed and many of businesses are in debt situati...

মৌ-চাষভিত্তিক অর্থনীতি || Econometry

আমাদের দেশের অর্থনীতি এখনও কৃষি নির্ভর। স্বল্প শ্রম, স্বল্প পুঁজির মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি  ও দারিদ্র বিমোচনের মাধ্যম হিসেবে মৌ-চাষ অনন্য। আধুনিক প্রযুক্তি  প্রয়োগের মাধ্যমে মৌ-চাষ করে  মধু ও মোম ছাড়াও পরাগায়নের মাধ্যমে ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি করে দেশের অর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন  সম্ভব। অর্থনৈতিকভাবে উপকারের দিক থেকে মৌ-মাছিকে সেরা ধরা হয়। মধু ছাড়াও মোম এবং আঠা সংগ্রহ  করা হয় মৌচাক হতে। এছাড়া পরাগায়নে সাহায্য করে ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধিতে ও ভুমিকা রাখে মোমাছি। মধু সারা পৃথিবীতে সব থেকে সুস্বাদু ও উত্তম পানিয় হিসেবে বিবেচিত যা রোগ প্রতিরোধেও বড় ভুমিকা রাখে। একটা সময় ছিলো যখন শুধু সুন্দরবন থেকে মধু সংগ্রহ করা হতো। মৌয়ালরা বাঘের ভয়কে তুচ্ছ করে মধু সংগ্রহ করতেন। তারা আঞ্চলিকভাবে মধু  সংগ্রহ করত যার ফলে অনেক মৌমাছি  ধ্বংস  হয়ে যেত। বর্তমানে  জ্ঞান  বিজ্ঞানের ক্রমোন্নতিতে অনেক কিছু সহজ সাধ্য হয়েছে।পৃথিবীর অধিকাংশ দেশেই এখন কাঠের বাক্সে কৃত্রিম বাসায় মৌমাছি চাষ করা হচ্ছে। এ ব্যবস্থায় প্রাকৃতিক পরিবেশ থেকে কলোনি সংগ্রহ  করে কৃত্রিম ভাবে রান...

পর্যটন শিল্পে করোনা ভাইরাসের প্রভাব || Econometry

পর্যটন হল এক ধরনের বিনোদন, অবসর অথবা ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যে এক স্থান থেকে অন্য স্থান কিংবা এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণ করাকে বুঝায়।  ইতিমধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পর্যটন শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। বাংলাদেশে পরিচিত-অপরিচিত অনেক পর্যটন-আকর্ষণীয় স্থান আছে। বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে যুগে যুগে ভ্রমণকারীরা মুগ্ধ হয়েছেন।  এর মধ্যে প্রত্মতাত্ত্বিক নিদর্শন, ঐতিহাসিক মসজিদ এবং মিনার, পৃথিবীর দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সমুদ্র সৈকত, পাহাড়, অরণ্য ইত্যাদি অন্যতম। এদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পর্যটকদের মুগ্ধ করে। বাংলাদেশের প্রত্যেকটি এলাকা বিভিন্ন স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যে বিশেষায়িত ।     এছাড়াও অন্যান্য পর্যটন স্থানগুলোর মধ্যে,  চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সৈকত, প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিন, রাঙামাটি পার্বত্য জেলা, চাঁদপুর মিনি কক্সবাজার, ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন, ষাট গম্বুজ মসজিদ, সোমপুর বৌদ্ধবিহার, বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর,  মহাস্থানগড় এবং সিলেটের জাফলং উল্লেখযোগ্য। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী পর্যটকের সংখ্যা প্রায় ১০০ কোটি। ধারণা করা হয়েছিল ২০২০ সাল নাগাদ এ সংখ্যা ২০...

কোভিড-১৯ ও দেশের ব্যাংকিং সেক্টর || Econometry

আমাদের বর্তমানে ব্যাংকিং খাতে ঋণের কোনো চাহিদা নেই। রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে গেছে, ফ্যাক্টরিগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। ব্যাংক যাদের সঙ্গে ব্যবসা করে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হলে, ব্যাংকও ক্ষতিগ্রস্ত হবে, এটাই স্বাভাবিক। আমাদের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা,  আমি বলব যে এতে অর্থনৈতিক খাতের একটি বিশেষ অবদান আছে। ব্যাংগুলো আর্থিক খাতে বিশেষ ভূমিকা রাখছে। আরো অনেক ক্ষেত্রেই ভূমিকা রাখছে। এখন যে অবস্থা করোনার কারণে ব্যাংকিং খাতে অনেক দিক থেকে প্রভাব পড়বে।  ব্যাংকের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যহত হবে। কাজের গতি কমে যাবে এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডর গতি কমে যাবে।  এতে করে ব্যাংকের আয় কমে যাবে। ফলে নয় শতাংশ তো দুরের কথা পাঁচ শতাংশ সুদে ব্যাংকগুলো ঋণ দিতে পারবে কি-না তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। কোভিড-১৯ মহামারি বিশ্ব অর্থনীতিকে একটা চ্যালেঞ্জের মুখে ঠেলে দিয়েছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, সামনের দিনগুলোতে বিশ্ব অর্থনীতি মন্দার কবলে পড়বে। এমনকি এর বাইরে থাকবে না বাংলাদেশও।  বাংলাদেশের অর্থনীতিতেও বড় ধাক্কা দেবে করোনাভাইরাস,  এতে কোন সন্দেহ নেই।  আর করোনা সংক্রমণের পরিবর্তিত পরিস্থিতিকে ব্যাংকিং খাতের জন্য নত...

পোশাক শিল্প ও শ্রমিক এর জন্য করনীয় || Econometry

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প যাত্রা শুরু করে ষাটের দশকে। তবে সত্তরের দশকের শেষের দিকে রপ্তানিমুখী খাত হিসেবে এই শিল্পের উন্নয়ন ঘটতে থাকে। বর্তমানে এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানিমুখী শিল্পখাত।পোশাক শিল্প তৈরি পোশাক বা আরএমজি (Readymade Garments) নামে সমধিক পরিচিত। ষাটের দশকের শুরু পর্যন্ত ব্যক্তি উদ্যোগে ক্রেতাদের সরবরাহকৃত এবং তাদেরই নির্দেশিত নকশা অনুযায়ী স্থানীয় দর্জিরা পোশাক তৈরি করতো। সত্তরের দশকের শেষার্ধ থেকে মূলত একটি রপ্তানিমুখী খাত হিসেবে বাংলাদেশে তৈরি পোশাক শিল্পের উন্নয়ন ঘটতে থাকে। তৈরি পোশাক শিল্পের অভ্যন্তরীণ বাজারও দ্রুত সম্প্রসারিত হয় এবং এই খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলের আয় বৃদ্ধি পায় ও জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আসে।আশির দশকের শেষার্ধে পাট ও পাটজাত দ্রব্যের আয়কে অতিক্রম করে পোশাক শিল্প রফতানি আয়ে প্রথম স্থানে চলে আসে। বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাকের (কেবলমাত্র ওভেন শার্ট) প্রথম চালানটি রপ্তানি হয় ১৯৭৮ সালে। বিগত ২৫ বছরে তৈরি পোশাক শিল্প বিস্ময়কর প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে।  বাংলাদেশের অর্থনীতিতে তৈরি পোশাক শিল্পের ভূমিকা অনস্বীকার্য। দেশীয় কর্মসংস্থানের প্রায় ৬৫% ও বৈ...

পরিবেশ ও অর্থনীতি || Econometry

পরিবেশের ক্ষতি করে সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্ভব নয়- এটা পরীক্ষিত সত্য। পরিবেশের সঙ্গে উন্নয়ন অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। পরিবেশের ক্ষতি করে কোন দেশে সাময়িক উন্নয়ন হতে পারে; কিন্তু সেই উন্নয়ন টেকসই হতে পারে না।যে উন্নয়ন মানুষের জীবন-জীবিকা, স্বাস্থ্য-স্বচ্ছন্দ্যের জন্য সহায়ক নয়; পরিবেশ-প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য ক্ষতিকর, সে উন্নয়ন কারও কাম্য হতে পারে না।পরিবেশ দূষণের কারণে বিশ্বে অন্যতম ক্ষতিগ্রস্ত দেশ হচ্ছে বাংলাদেশ।  পরিবেশ দূষণে ২০১৫ সালে শুধু শহরাঞ্চলেই মারা গেছে ৮০ হাজার ২৯৪ জন।  বায়ুদূষণ, আর্সেনিকযুক্ত পানি, কর্মক্ষেত্রে দূষণ জনিত কারণে মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে ২৬ লাখ ২৭ হাজার ৯২৬ ঘণ্টা।  দূষণের কারণে মৃত্যু ও কর্মঘণ্টা হারিয়ে যাওয়ায় অর্থনৈতিক ক্ষতি ৬৫২ কোটি ডলার বা ৫১ হাজার কোটি টাকা।  এ ক্ষতি ওই সময় দেশের মোট জিডিপির ৩ দশমিক ৪ শতাংশ।  ২০১৫ সালে বিশ্বে যত মানুষ মারা গেছে তার ১৬ শতাংশ পরিবেশ দূষণের কারণে হলেও বাংলাদেশে এর পরিমাণ ছিল শতকরা ২৮ শতাংশ। এই হার দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সর্বোচ্চ।  দূষণ নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বের ১১৩টি দেশের মধ্যে ...

ভুট্টা ও বাংলাদেশের অর্থনীতি || Econometry

ভুট্টা (বৈজ্ঞানিক নাম Zea mays) একপ্রকারের খাদ্য শস্য।  এই শস্যটির আদি উৎপত্তিস্থল মেসোআমেরিকা।ইউরোপীয়রা আমেরিকা মহাদেশে পদার্পণ করার পর এটি পৃথিবীর অন্যত্র ছড়িয়ে পড়ে। আমাদের দেশে প্রায় রবি ও খরিফ মৌসুম মিলে ১০ লক্ষ একর জমিতে ভুট্টা চাষ হয় এবং সারা বাংলাদেশ দিন দিন ভুট্টার চাষ বাড়ছে। আমরা জানি, পোল্ট্রি খাতে বছরে ফিডের চাহিদা প্রায় ৫০ লক্ষ মেট্রিক টন এবং মৎস্য ও পশুসম্পদ খাতে ফিডের প্রয়োজন প্রায় ২৭ লক্ষ মেট্রিক টন,  যার ৫০% এরও বেশি আসে ভুট্টা থেকে। আমাদের দেশে ভুট্টার চাষ শুরু হয়েছিল ভুট্টার কম্পোজিট জাতের বীজ দিয়ে সেই ১৯৭৫ সনে।ইউএসডিএর তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯-২০ মৌসুমে বাংলাদেশে সব মিলিয়ে ৪০ লাখ টন ভুট্টা উৎপাদন হতে পারে, যা আগের মৌসুমের তুলনায় ১৪ শতাংশ বেশি। ইউএসডিএর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের কৃষকরা উচ্চফলনশীল ভুট্টা বীজের ব্যবহার বাড়িয়েছে।মৎস্য ও পশুখাদ্য হিসেবে দেশে ভুট্টার চাহিদা ক্রমাগত বাড়ছে। অতিরিক্ত চাহিদা মেটাতে সরকার ভুট্টা আবাদে বিশেষ জোর দিয়েছে। ২০০২-০৩ সনে এ দেশে মোট ভুট্টার উৎপাদন ছিল মাত্র ১.৭৫ লাখ টন।  ২০১২-১৩ সনে সে ভুট্টার ফলন দাঁড়িয়েছে ২১.৭৮ লাখ...

Impact of Covid-19 on the economy of BD || Econometry

In recent years, Bangladesh has been enjoying economic growth among its South Asian peers. Its GDP growth in 2018 was about 7.9 % and in 2019, it was about 8.1% which was the fastest growth rate among the SAARC countries. The huge bulk of this economic growth was due to its RMG (Ready-made-garments) sector and remittances coming from overseas workers. The estimated economic growth in the future was looking bright, but now, it is facing a new problem with the rest of the world, the Covid-19 pandemic. The catastrophic spread of the virus and its deadly effect made it clear that it has the potential to weaken the economy.  RMG contributes about 13 % of the overall GDP of the country and employs nearly 4 million workers. But due to the pandemic, many big companies are cancelling orders and this is creating a dent in the economy of Bangladesh. The biggest buyers of RMG are from USA, UK, Germany and other European countries. They have already cancelled orders which according to BGMEA ...

করোনায় বাংলাদেশের পোশাক শিল্প: সম্ভাবনা ও ঝুঁকি | Econometry

বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতির সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে করোনা। করোনার কালো থাবায় ঝুঁকিতে আছে বিশ্ব অর্থনীতি। এক্ষেত্রে কি হতে পারে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সবচেয়ে বড় অবদান রাখা খাত পোশাক শিল্পের? বর্তমান প্রেক্ষিতে এর সম্ভাবনা  ও ঝুঁকি নিয়েই আলোচনা করছি। ইতোমধ্যেই সারাদেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১০০০০ ছাড়িয়ে, সাথে চলছে লকডাউন। যার ফলে বন্ধ হয়ে আছে এ দেশের পোশাক কারখানাগুলোও। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানিমুখী শিল্প পোশাক শিল্প। স্থবির হয়ে থাকা পোশাক শিল্প যে নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের মত উদীয়মান অর্থনীতির ক্ষেত্রে বড় বাঁধা সে কথা বলার অপেক্ষা রাখেনা। বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশের জন্য এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ যে লকডাউন চলবে নাকি অর্থনীতি সচল হবে। এক্ষেত্রে দেশের অর্থনীতির সবচেয়ে বড় চালিকা শক্তি পোশাক শিল্পকে পুনরায় চালু করার বিষয়টিকেই প্রাধান্য দেয়া যেতে পারে। এ বৈশ্বিক মহামারীর মাঝেও অর্থনীতিকে কিভাবে সচল রাখতে পারে পোশাক শিল্প তা নিয়েই বিস্তারিত আলোচনায় আসছি। প্রথমেই আসি সম্ভাবনার ক্ষেত্রে       সংক্রামক রোগ হওয়ায় করোনার ঝুঁকি অনেক বেশি কিন্তু এ ঝুঁকি মোকাবেলায় ব্যক্তিগ...

কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও অর্থনৈতিকভাবে আমের ভূমিকা

আম আমাদের অর্থনীতি সমৃদ্ধির এক বিরাট সুযোগ হতে পারে। একটি উৎকৃষ্ট সুস্বাদু ফল হিসেবে আমের বাণিজ্যিক গুরুত্ব অপরিসীম। সারা দেশে আম উৎপন্ন হয় প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার একর জমিতে। সুতরাং এত বিপুল পরিমাণ জমিতে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক জনশক্তি সম্পৃক্ত থাকে। বাগান চাষ ও পরিচর্যার জন্য প্রয়োজনীয় শ্রমিক ছাড়াও শুধু ফলনের মৌসুমেই অর্থাৎ বছরের প্রায় ৪/৫ মাস প্রচুর লোক সারা দেশে আম সংক্রান্ত কর্মকাজে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত থাকে।   নিম্নোক্তভাবে এক্ষেত্রে জনশক্তির কর্মসংস্থান হতে পারেঃ ১. আম চাষ ও পরিচর্যার মাধ্যমে ২. সংগ্রহ ও সংরক্ষণের মাধ্যমে ৩. আম ও আমজাত দ্রব্যাদি পরিবহনের মাধ্যমে ৪. আম ও আমজাত দ্রব্যাদি বাজারজাতকরণের মাধ্যমে ৫. আম শিল্প ১) আম চাষ ও পরিচর্যার মাধ্যমেঃ ভালো ফলনের জন্য আম গাছে পরিকল্পনা- মাফিক পরিচর্যার প্রয়োজন হয়। আমের মুকুল আসা থেকে শুরু করে পূর্ণতা অর্থাৎ আম গাছের সঠিক পরিচর্যা ঠিকমতো না হলে ফলনের ক্ষেত্রে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয় না। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় প্রতি বছর কমপক্ষে ৪/৫ মাস আম বাগান পরিচর্যার জন্য প্রতি তিন একর আয়তন বিশিষ্ট আম বাগানে ৫ জন শ্রমিক কর্মরত থাকেন। ...